উত্তর - মধ্যযুগে বাংলা সাহিত্যে বেশ কিছু সাহিত্য রচিত হয়েছিল । আর সেই সাহিত্য ধারায় গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়গুলো অনুবাদ সাহিত্য। ১২০৬ খ্রিস্টাব্দে তুর্কি আক্রমণের ফলে বাংলাদেশের সমাজ ও পরিবার এক গভীর সংকটের মুখে পড়ে। যারফলে হিন্দু শাসনতন্ত্রের অবসান এবং ইসলামীয় শাসনতন্ত্রের শুরু হয়। সেই সময়কালে নিম্নবর্গীয় হিন্দু জনজাতি ভয়ে ও আত্মরক্ষার তাগিদে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করে। নিজেদের অস্তিত্ব বাঁচিয়ে রাখার এটাই ছিল সেদিন বাঙালির একমাত্র পথ । আর সেই কারণেই একদল মানুষ অবক্ষয়িত হিন্দু সমাজকে পুনরুজ্জীবিত করতে ভারতীয় পুরাণের অনুবাদ করতে থাকেন। আর তারই ফলে সাহিত্য অঙ্গনে ভূমিষ্ঠ হয় অনুবাদ সাহিত্য।
জ্ঞানের উৎস সম্পর্কে বুদ্ধিবাদ বা প্রজ্ঞাবাদ(Rationalism)আলোচনা করো। (For BA. Second Semester & Higher Secondary Course)
জ্ঞানের উৎস সম্পর্কে বুদ্ধিবাদ বা প্রজ্ঞাবাদ(Rationalism)আলোচনা করো। (For BA. Second Semester & Higher Secondary Course) ভুমিকাঃ আমরা জানি জ্ঞানের উৎপত্তি বা উৎস নিয়ে পাশ্চাত্য দর্শনে দুটি উল্লেখযোগ্য পরস্পর বিরোধী মতবাদ দেখা যায়। আর এই দুটি পরস্পর বিরোধী মতবাদের মধ্যে একটি অন্যতম মতবাদ হলো বুদ্ধিবাদ বা প্রজ্ঞাবাদ। আর সেই বুদ্ধিবাদ অনুসারে- আমরা জানি পাশ্চাত্য দর্শনের ইতিহাসে বুদ্ধিবাদের প্রধান প্রবক্তা হলেন দার্শনিক ডেকার্ট। আর এই দার্শনিক ডেকার্টকে আধুনিক পাশ্চাত্য দর্শনের জনক বলা হয়। তবে তার পরবর্তী বুদ্ধিবাদী দার্শনিক হিসেবে স্পিনোজা, লাইবনিজ এবং কান্ট বিশেষ ভাবে উল্লেখযোগ্য। সেখানে জ্ঞান উৎপত্তিতে-- ডেকার্ট এর অভিমতঃ দার্শনিক ডেকার্ট এর মতে দর্শনচিন্তার প্রথম সূত্র হলো সংশয় বা সন্দেহ। আর এই সংশয় নিয়েই দর্শন আলোচনা শুরু হয় এবং সুশৃংখল সংশয়-পদ্ধতির মাধ্যমে সংসায়াতীত, স্বতঃপ্রমাণিত ও সার্বিক মূল সত্যে পৌঁছানো যাবে। এই মূল সত্য থেকে গাণিতিক অবরোহ পদ্ধতিতে সিদ্ধান্ত পাওয়া যাবে এবং তা অবশ্যই নির্মূল ও নির্ভরযোগ্য হবে। আর গণিতের অভ্রান্ততা এবং নিশ্চয়তাকে
Comments
Post a Comment