চর্যাপদের কয়েকটি অতি গুরুত্বপূর্ণ সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর-
১) চর্যাপদের পুঁথি কে কবে কোথা থেকে আবিষ্কার ও প্রকাশ করেন?
উত্তর - মহামহোপাধ্যায় হরপ্রসাদ শাস্ত্রী চর্যাপদের পুঁথি আবিষ্কার করেন ১৯০৭খ্রিস্টাব্দে নেপালের রাজ দরবার থেকে। তিনি তালপাতায় লেখা এই পুঁথিটি সংগ্রহ করেন। এই পুঁথিটি ১৯১৬ খ্রিস্টাব্দে বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ থেকে প্রকাশিত হয়।
২) চার্যার প্রথম পদকর্তা কে? তাঁর মোট গান কটি?
উত্তর - চর্যার প্রথম পদকর্তা হলেন কাহ্নপাদ। তাঁর মোট গান ২২টি।
৩) চর্যার পদকর্তা সংখ্যা কত জন? চর্যার পুঁথিতে কটি পথ পাওয়া গেছে?
উত্তর - চর্যা পদকর্তার সংখ্যা ২৪ জন। চর্যাপুঁথিতে সাড়ে ৪৬ টি পদ পাওয়া গেছে।
৪) চর্যাপদের শ্রেষ্ঠ পদকর্তা নাম কি?
উত্তর - চর্যাপদের শ্রেষ্ঠ পদকর্তা হলেন কাহ্নপাদ।
৫) চর্যাপদের পুঁথিটির প্রকৃত নাম কি?
উত্তর - চর্যাপদের পুঁথিটির প্রকৃত নাম চর্যাচর্য্যবিনিশ্চয়।
৬) চর্যাপদের কোন ধর্ম মতের কথা বলা আছে?
উত্তর -চর্যাপদে সহজিয়া ধর্মমতের কথা বলা আছে।
৭) চর্যাপদের আদি পদকর্তা কে?
উত্তর -চর্যাপদের আদি পদকর্তা হলেন লুইপাদ।
৮) পঞ্চস্কন্ধ কি কি?
উত্তর -পঞ্চ স্কন্ধ হলো-রূপ,বেদনা, সংজ্ঞা, সংস্কার ও বিজ্ঞান।
৯) চারজন চর্যাপদর নাম লেখো।
উত্তর -চারজন চর্যাপদাকার হলেন- কাহ্নপাদ, লুইপাদ, ভুসুকিপাদ এবং কুক্কুরীপাদ।
১০) চর্যাপদে ব্যবহৃত দুটি প্রবাদ প্রবচনের নাম লেখো।
উত্তর - চর্যাপদের ব্যবহৃত দুটি প্রবাদ প্রবচনের নাম হল- আপনা মাংসে হরিণা বৈরী, দুহিল দুধ কি বেন্টে সামায়।
ঠিক এইরকম আরো গুরুত্বপূর্ণ তথ্য, প্রশ্নোত্তর,ভিডিও এবং সাজেশন পেতে ভিজিট করুন-
"SHESHER KOBITA SUNDORBON"
YOUTUBE CHANNEL ।
Comments
Post a Comment