Skip to main content

Posts

Showing posts from August, 2023

ইতিহাস/ দ্বিতীয় সেমিস্টার/২০২১

 ১) গ্ৰহন মোক্ষ পরিগ্রহ নীতি কে এবং কেন গ্রহণ করেছেন? উত্তর - সম্রাট সমুদ্রগুপ্ত গ্রহণ মুখ্য পরিগ্রহ নীতি গ্রহণ করেছিলেন । তিনি এই নীতি গ্রহণ করেছিলেন দক্ষিণ ভারত বিজয় কালীন। ২) গুপ্ত যুগের দুজন বিখ্যাত বিজ্ঞানের নাম লেখো। উত্তর - গুপ্ত যুগের দুজন বিজ্ঞানী হলেন আর্যভট্ট এবং বরাহমিহির। ৩) কালিদাসের রচিত দুটি গ্রন্থের নাম লেখো। উত্তর - মহাকবি কালিদাসের উল্লেখযোগ্য রচনাগুলো ঋতুসংহার','মেঘদূত','রঘুবংশ',ও 'কুমারসম্ভব' -এই চারটি কাব্য । ৪) কোন গুপ্ত সম্রাট হুনদের পরাজিত করেছিলেন? উত্তর - মালবরাজ রাজা যশোধর্মন হূণদের পরাজিত করেন। ৫) কে উত্তর পথনাথ উপাধি গ্রহণ করেছিলেন? উত্তর - হর্ষবর্ধন উত্তরাপথনাথ উপাধি গ্রহণ করেছিলেন। ৬) অগ্রহার ব্যবস্থা কি ছিল? উত্তর -খ্রিস্টীয় চতুর্থ শতকের প্রথম দিকে ব্রাহ্মণদের গ্রাম দানের রীতি গড়ে উঠেছিল। আর ব্রাহ্মণদের এই গ্রাম দানের ব্যবস্থাকে বলা হয় অগ্রহার ব্যবস্থা। ৭) নালন্দা বিশ্ববিদ্যালয়ের তাৎপর্য কী ছিল? উত্তর -বিহার রাজ্যের নালন্দা জেলার রাজগীরে অবস্থিত নালন্দা একটি বিশ্ববিদ্যালয় ও সর্বজনীন কেন্দ্র। এটি সমকালীন ভারতে বৌদ্ধ ধর্ম

ইতিহাস, দ্বিতীয় সেমিস্টার ২০২০

 ১) গ্রহণ মোক্ষ পরিগ্রহ নীতি কে কেন গ্রহণ করেছিলেন? উত্তর - সম্রাট সমুদ্রগুপ্ত গ্রহণ মুখ্য পরিগ্রহ নীতি গ্রহণ করেছিলেন । তিনি এই নীতি গ্রহণ করেছিলেন দক্ষিণ ভারত বিজয় কালীন। ২) কার রাজত্বকালে হিউয়েনসাঙ ভারতবর্ষ পরিদর্শন করেছিলেন? তার লিখিত গ্রন্থটির নাম কি? উত্তর - সম্রাট হর্ষবর্ধনের রাজত্বকালে হিউয়েনসাঙ ভারতবর্ষ পরিদর্শন করেছিলেন। তাঁর লেখা গ্রন্থটির নাম হল- সি ইউ কি। ৩) গুপ্ত যুগের দুজন নাট্যকার ও তাদের রচনার নাম  লেখো। উত্তর - গুপ্ত যুগের দুজন নাট্যকার হলেন- কালিদাস এবং বিশাখ দত্ত। কালিদাসের লেখা বিখ্যাত নাটক অভিজ্ঞানশকুন্তলম এবং বিশাখদত্তের নাটক মুদ্রারাক্ষস। ৪) গুপ্ত যুগের দুজন বিখ্যাত জ্যোতির্বিদের নাম লেখো। উত্তর - গুপ্ত যুগের দুজন বিখ্যাত জ্যোতির্বিদ হলেন আর্যভট্ট এবং বরাহমিহির। ৫) এলাহাবাদ প্রশস্তি কে রচনা করেন এই গ্রন্থটিতে কার কৃতিত্ব বর্ণনা করা হয়েছে উত্তর - হরিসেন এলাবাদ প্রশস্তি রচনা করেন।গ্ৰন্থটিতে সমুদ্রগুপ্তের রাজ্য জয়ের কৃতিত্ব কাহিনী বিবৃত হয়েছে। ৬) গুপ্ত বংশের শেষ দুজন শক্তিশালী শাসকের নাম উল্লেখ কর। উত্তর - গুপ্ত বংশের শেষ দুজন শক্তিশালী শাসক হলেন প্রথম কুমারগ

ইতিহাস/দ্বিতীয় সেমিস্টার/২০১৯

 ) উত্তরাপথনাথ উপাধি কে গ্রহণ করেছিলেন? উত্তর - হর্ষবর্ধন উত্তরাপথনাথ উপাধি গ্রহণ করেছিলেন। ২) গুপ্ত যুগের দুজন বিখ্যাত বৈজ্ঞানিক নাম লেখো। উত্তর - গুপ্ত যুগের দুজন বিজ্ঞানী হলেন আর্যভট্ট এবং বরাহমিহির। ৩) কোন গুপ্ত রাজা হুণদের পরাজিত করেছিলেন? উত্তর - মালবরাজ রাজা যশোধর্মন হূণদের পরাজিত করেন। ৪) বিক্রমশিলা মহাবিহার কে প্রতিষ্ঠা করেন এর প্রথম অধ্যক্ষ কে ছিলেন? উত্তর - বিক্রমশিলা মহাবিয়ার প্রতিষ্ঠা করেন ধর্মপাল। যার প্রথম অধ্যক্ষ ছিলেন অতীশ দীপঙ্কর। ৫) হরিসেন রচিত এলাবাদ প্রশস্তিতে কার রাজ্য জয়ের কাহিনী বিবৃত হয়েছে? উত্তর - হরিসেন রচিত এলাবাদ প্রশস্তিতে সমুদ্রগুপ্তের রাজ্য জয়ের কাহিনী বিবৃত হয়েছে। ৬) আর্যভট্ট কেন বিখ্যাত ছিলেন? উত্তর - আর্যভট্ট ছিলেন একজন বিখ্যাত ভারতীয় গণিতবিদ, পদার্থবিদ এবং জ্যোতির্বিদ। প্রাচীন ভারতের সবচেয়ে বিখ্যাত গণিতবিদদের মধ্যে তিনি একজন। ৭)কালিদাসের কয়েকটি উল্লেখযোগ্য রচনার নাম লেখো। উত্তর - মহাকবি কালিদাসের উল্লেখযোগ্য রচনাগুলো ঋতুসংহার','মেঘদূত','রঘুবংশ',ও 'কুমারসম্ভব' -এই চারটি কাব্য । ৮) বর্ধন সাম্রাজ্যের শ্রেষ্ঠ শাসক কে ছ

রাষ্ট্রবিজ্ঞান, দ্বিতীয় সেমিস্টার -২০২১

১) ভারতীয় সংবিধান প্রণয়নে খসড়া কমিটির ভূমিকা লেখ। উত্তর - ভারতীয় গণপরিষদের পঞ্চম অধিবেশনে খসড়াকমিটি গঠিত হয় ।১৯৪৭ সালে ২৯ আগস্ট সেই গণপরিষদ একটি খসড়া কমিটি গঠন করেন। আর সেই কমিটির সভাপতি নির্বাচিত হন ডঃ আম্বেদকর। আসলে সংবিধান রচনার জন্য এই খসড়া কমিটি সেদিন গঠিত হয়েছিল। ২) সংবিধানের প্রস্তাবনায় বর্ণিত ভারতীয় রাষ্ট্রের আলোচনা কর। উত্তর - আমরা ভারতের জনগণ। ভারতকে সার্বভৌম সমাজতান্ত্রিক, ধর্মনিরপেক্ষ, গণতান্ত্রিক, সাধারণতন্ত্র রূপে গড়ে তুলতে হবে। ভারতের সকল নাগরিকই যাতে সামাজিক,অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক ন্যায় বিচার, চিন্তা, মতপ্রকাশ, বিশ্বাস, ধর্ম এবং উপাসনার স্বাধীনতা সামাজিক প্রতিষ্ঠা অর্জন ও সুযোগের সমতা প্রতিষ্ঠা কথা বলা হয়েছে। ৩) ৪২ তম সংবিধান সংশোধনে কোন বৈশিষ্ট্য যুক্ত হয়েছে? উত্তর - ৪২ তম সংবেদন সংশোধনের মাধ্যমে প্রস্তাবনার যেসব নতুন বৈশিষ্ট্য সংযোজিত হয়েছে তা হলো সমাজতন্ত্র, ধর্মনিরপেক্ষ ও জাতীয় সংহতি। ৪) শোষনের বিরুদ্ধে  অধিকার আলোচনা করো। উ- সংবিধানের ২৩নং নম্বর ধারা অনুসারে মানুষকে নিয়ে ব্যবসা, বলপূর্বক শ্রমদান নিষিদ্ধ করা হয়েছে। সংবিধানের ২৪নং নম্বর ধারা অনুসারে

রাষ্ট্রবিজ্ঞান, দ্বিতীয় সেমিস্টার- ২০২০

১) ভারতীয় সংবিধান কবে গৃহীত হয়েছে? উত্তর - ১৯৪৯ সালের ২৬ শে নভেম্বর ভারতীয় সংবিধান গণপরিষদ কর্তৃক গৃহীত হয়েছিল। ২) সংবিধানের ২১নম্বর ধারায় চারটি অধিকার লেখো। উত্তর -*  নির্দিষ্ট আইন পদ্ধতি ছাড়া কোন ব্যক্তিকে তার জীবন ও ব্যক্তিগত স্বাধীনতাকে বঞ্চিত করা যাবে না।   * শিক্ষাকে মৌলিক অধিকারের মর্যাদা দান করতে হবে। * ৬ থেকে ১৪ বছরের সকল শিশুর জন্য রাষ্ট্র অবৈতনিক ও বাধ্যতামূলক শিক্ষার ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। ৩) বন্দী প্রত্যক্ষীকরণ লেখটি ব্যাখ্যা করো। উত্তর - আটক ব্যক্তির আবেদনের উপর ভিত্তি করে কি কারনে আটক করা হয়েছে তা জানার জন্য আদালত বন্দি প্রত্যকিকরণ লেখ জারি করে আটক ব্যক্তিকে সশরীরে আদালতে হাজির হওয়ার জন্য নির্দেশ দিতে পারে। ৪) নির্দেশমূলক নীতির দুটি সমাজতান্ত্রিক নীতি উল্লেখ করো। ক) সমান সম্পত্তির বিতরণ । খ) কেবলমাত্র কিছু নির্দিষ্ট মানুষের কাছে সম্পত্তির কেন্দ্রীভূতিকরণ হবে না ৫) কেন্দ্র তালিকা কাকে বলে? উত্তর - প্রতিরক্ষা, পররাষ্ট্র, পারমাণবিক শক্তি যুদ্ধ ও শান্তি, ব্যাংক ও মুদ্রা ব্যবস্থা, নির্বাচন প্রভৃতি বিষয় সমূহে আইন প্রণয়নের অনন্য ক্ষমতা কেন্দ্রের হাতে ন্যস্ত। ৬) রাজ্য তা

রাষ্ট্রবিজ্ঞান, দ্বিতীয় সেমিস্টার- ২০১৯

 ২০১৯  ১) ভারতীয় সংবিধানে দুটি উৎস লেখো। উত্তর - ক) ১৭৮৭ সালের মার্কিন সাংবিধানিক কনভেনশন ও ১৭৮৯ সালের ফরাসি জাতীয় কনভেনশন। খ) গ্রেট ব্রিটেন থেকে গৃহীত হয়েছে সংসদীয় শাসন ব্যবস্থা, আইনের শাসন ও আইন প্রণয়ন পদ্ধতি, একক নাগরিকত্বের ধারণা। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে গৃহীত হয়েছে প্রস্তাবনা মৌলিক অধিকার, বিচার বিভাগের স্বাধীনতা ও পুনর্বিবেচনা প্রভৃতি। ২) ৪২ তম সংবিধান সংশোধনের মাধ্যমে সংবিধানের প্রস্তাবনায় কোন কোন নীতি যুক্ত হয়?       উত্তর - ৪২ তম সংবিধান সংশোধনের মাধ্যমে প্রস্তাবনার যেসব নতুন বৈশিষ্ট্য সংযোজিত হয়েছে তা হলো সমাজতন্ত্র, ধর্মনিরপেক্ষ ও জাতীয় সংহতি। ৩) ১৯ নম্বর ধারায় যে চারটি স্বাধীনতার কথা বলা হয়েছে তা লেখো। উত্তর - বাক্ ও মতামত প্রকাশের স্বাধীনতা , শান্তিপূর্ণভাবে নিরস্ত্র হয়ে সমাবেশের স্বাধীনতা, সমিতি বা সংঘ গঠনের স্বাধীনতা এবং ভারতের যেকোনো স্থানে বসবাসের স্বাধীনতা। ৪)যুগ্ম তালিকা ভুক্ত যেকোনো চারটি বিষয়ে উল্লেখ করো। উত্তর - ভারতীয় সংবিধানের যুগ্ম তালিকার চারটি অন্যতম বিষয় হলো বিবাহ, শিক্ষা বিদ্যুৎ এবং সংবাদপত্র। ৫) ৩২ নম্বর ধারার তাৎপর্য কি? উত্তর - সংবিধানে