) উত্তরাপথনাথ উপাধি কে গ্রহণ করেছিলেন?
উত্তর - হর্ষবর্ধন উত্তরাপথনাথ উপাধি গ্রহণ করেছিলেন।
২) গুপ্ত যুগের দুজন বিখ্যাত বৈজ্ঞানিক নাম লেখো।
উত্তর - গুপ্ত যুগের দুজন বিজ্ঞানী হলেন আর্যভট্ট এবং বরাহমিহির।
৩) কোন গুপ্ত রাজা হুণদের পরাজিত করেছিলেন?
উত্তর - মালবরাজ রাজা যশোধর্মন হূণদের পরাজিত করেন।
৪) বিক্রমশিলা মহাবিহার কে প্রতিষ্ঠা করেন এর প্রথম অধ্যক্ষ কে ছিলেন?
উত্তর - বিক্রমশিলা মহাবিয়ার প্রতিষ্ঠা করেন ধর্মপাল। যার প্রথম অধ্যক্ষ ছিলেন অতীশ দীপঙ্কর।
৫) হরিসেন রচিত এলাবাদ প্রশস্তিতে কার রাজ্য জয়ের কাহিনী বিবৃত হয়েছে?
উত্তর - হরিসেন রচিত এলাবাদ প্রশস্তিতে সমুদ্রগুপ্তের রাজ্য জয়ের কাহিনী বিবৃত হয়েছে।
৬) আর্যভট্ট কেন বিখ্যাত ছিলেন?
উত্তর - আর্যভট্ট ছিলেন একজন বিখ্যাত ভারতীয় গণিতবিদ, পদার্থবিদ এবং জ্যোতির্বিদ। প্রাচীন ভারতের সবচেয়ে বিখ্যাত গণিতবিদদের মধ্যে তিনি একজন।
৭)কালিদাসের কয়েকটি উল্লেখযোগ্য রচনার নাম লেখো।
উত্তর - মহাকবি কালিদাসের উল্লেখযোগ্য রচনাগুলো ঋতুসংহার','মেঘদূত','রঘুবংশ',ও 'কুমারসম্ভব' -এই চারটি কাব্য ।
৮) বর্ধন সাম্রাজ্যের শ্রেষ্ঠ শাসক কে ছিলেন? প্রভাকর বর্ধনের রাজধানীর নাম কি ছিল?
উত্তর - বর্তন সাম্রাজ্যের শ্রেষ্ঠ শাসক ছিলেন হর্ষবর্ধন।
প্রভাকর বর্ধনের রাজধানীর নাম হল থানেশ্বর।
৯) গুপ্ত সাম্রাজ্যের পতনের তিনটি প্রধান কারণ উল্লেখ কর।
উত্তর - উত্তর সাম্রাজ্যের পতনের প্রধান কারণ গুলি হল-
ক) পুষ্যমিত্র উপজাতির বিদ্রোহ।
খ) রাজ পরিবারের অন্তদ্বন্দ্ব।
১০) হর্ষবর্ধন রচিত তিনটি গ্রন্থের নাম লেখো।
উত্তর - হর্ষবর্ধন রচিত তিনটি গ্রন্থ হল- নাগানন্দ, প্রিয়দর্শিকা এবং রত্নাবলী নামে তিনটি সংস্কৃত নাটক লেখেন।
১১) নালন্দা বিশ্ববিদ্যালয়ের গুরুত্ব কি ছিল?
বিহার রাজ্যের নালন্দা জেলার রাজগীরে অবস্থিত নালন্দা একটি বিশ্ববিদ্যালয় ও সর্বজনীন কেন্দ্র। এটি সমকালীন ভারতে বৌদ্ধ ধর্মচর্চা ও শিক্ষার প্রধান কেন্দ্র । চৈনিক পর্যটক হিউয়েনসাঙ এই বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঁচ বছর অধ্যয়ন করেছিলেন।
১২) গোপাল কে ছিলেন?
উত্তর - ৭৫০ খ্রীষ্টাব্দে গোপাল ছিলেন সামন্তরাজা। তিনি বাংলায় পাল বংশের শাসন প্রতিষ্ঠা করেন।
১৩) কোন কোন রাজবংশ তথাকথিত ত্রিশক্তি সংগ্রামে লিপ্ত হয়েছিলেন?
উত্তর - কনৌজ দখলকে কেন্দ্র করে পূর্ব ভারতে পাল ,পশ্চিম ভারতের প্রতিহার এবং দক্ষিণ ভারতে রাষ্ট্রকূট ত্রিশক্তি সংগ্রামে লিপ্ত হয়েছিলেন।
১৪) চোল রাজবংশের কোন রাজা গঙ্গাকেন্দ্রে( গঙ্গাইকোন্ড ) চোলপুরম প্রতিষ্ঠা করেছিলেন?
উত্তর -চোল রাজ রাজেন্দ্র চোল গঙ্গাকেন্দ্রে চোলপুরম প্রতিষ্ঠা করেছিলেন।
১৫) তরাইনের দ্বিতীয় যুদ্ধের গুরুত্ব লেখো।
উত্তর - তরাইনের দ্বিতীয় যুদ্ধে পৃথ্বীরাজের পরাজয় রাজপুতের শক্তির উপর দারুন আঘাত আনে। আর ভারতীয় সামরিক শক্তির দুর্বলতা প্রকট হয়ে ওঠে।
তরাইনের দ্বিতীয় যুদ্ধের পর ভারতে স্থায়ী মুসলিম রাজ্য গড়ে ওঠে। বলা যায় অতঃপর হিন্দু যুগের অবসান এবং মুসলিম যুগ তথা মধ্যযুগের সূচনা হয়।
Comments
Post a Comment